শিশুর আবেগ শেখানোর ৮ টি মজার খেলা

এ আর্টিকেলে যা থাকছে

শিশুর বেড়ে ওঠার সময় শারীরিক বৃদ্ধির সাথে সাথে মানসিক বিকাশও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। মানসিক বিকাশের জন্য শিশুদের সাথে অনেক ধরনের খেলা বা কাজ করা যায়, যার মাধ্যমে ওরা অনুভুতি বুঝতে শেখে। ওরা যখন ছোট থাকে, তখন ধীরে ধীরে নিজের অনুভূতি চিনতে ও প্রকাশ করতে শেখে। ঠিক যেমনভাবে হাঁটতে শেখে, কথা বলতে শেখে, তেমনি অনুভূতিও ধাপে ধাপে শেখে। সে কখন খুশি হয়, কখন দুঃখিত হয়, আর কখন ভয় পায় বা রেগে যায়—শিশুর আবেগ বুঝতে পারার শিক্ষা শিশুর মানসিক বিকাশের জন্য খুব জরুরি।

শিশুর আবেগ শেখানোর ছবি

শিশুর আবেগ শেখানোর সবচেয়ে কার্যকর পন্থা খেলা। কারণ এই অনুভূতিগুলো বাচ্চাদেরকে বলে বোঝানো যায় না। বরং খেলতে খেলতে, গান, ছবি আঁকা, গল্প বলা, নাচ বা অভিনয়ের মাধ্যমে শেখানো যায়।

শিশুর আবেগ শিখনে খেলাধুলা কেন প্রয়োজন

শিশুরা যখন ‘অভিনয় খেলা’ খেলে, যেমন ধরুন ড্রেস-আপ বা ‘আমি মা, তুমি বাচ্চা’ টাইপ খেলা করে, তখন তারা বাস্তব জীবনের নানা পরিস্থিতি অনুকরণ করে। কখনো হয়ত দেখবেন রান্না করার অভিনয় করছে, ডাক্তার হচ্ছে, বিয়ের সাজ সাজছে, কিংবা পুলিশ চোর ধরার খেলা খেলছে। এইসব চরিত্রগুলোর মধ্যে থাকে অনেক রকম আবেগ: ভয়, আনন্দ, ভালোবাসা, রাগ বা মন খারাপ করা অনুভূতি।

এভাবে খেলার ভেতর দিয়েই শিশুর আবেগ শেখার ঘটনাটি ঘটে: কখন কিভাবে কেমন অনুভব করতে হয়, সেই অনুভূতিগুলোকে কিভাবে প্রকাশ করতে হয়, আর কিভাবে অন্যের অনুভূতিও বুঝতে হয়।

এমন কিছু মজার খেলার কথা নিচে বলা হলো, যেগুলোর মাধ্যমে শিশুরা খেলতে খেলতেই নিজেদের আবেগ চিনতে পারবে। 

শিশুর আবেগ বা মানসিক বিকাশের জন‍্য ৮টি খেলা

১. আয়নায় মুখ দেখে অনুভূতি শেখা (Mirror Emotions)

বাচ্চার হাতে একটা ছোট আয়না দিন বা বড় আয়নার সামনে দাঁড় করিয়ে দিন।তারপর তার সাথে ভিন্ন ভিন্ন মুখভঙ্গি করার খেলা খেলুন।সহজ অনুভূতি দিয়ে শুরু করুন, যেমন খুশি মুখ, দুঃখের মুখ বা রাগান্বিত মুখ।

তাকে বলুন– 

  • চলো দেখি, যখন তুমি খুশি থাকো তখন তোমার মুখ কেমন হয়?, 
  • এরপর মুখটা রাগী রাগী করে দেখাও তো!
  • দুঃখ পেলে তোমার চোখ মুখ কেমন হয় দেখি তো। 

এরপর ধীরে ধীরে একটু জটিল অনুভূতির দিকে এগোন, তাকে বলুন, ‘উদাস হলে মুখটা কেমন হয় দেখাও তো’ , ‘কোন কিছু নিয়ে চিন্তা করে দেখাও তো’, বা ‘কিছু দেখে চমকে যাওয়ার ভান করো তো’। 

শিশুর আবেগ শেখানোর খেলা হিসেবে কিছু মজার উদাহরণও দিতে পারেন। যেমন তাকে বলুন- 

  • ভাবো, একটা ছোট্ট বিড়ালছানা তোমার কোলে এসেছে – কেমন লাগছে?
  • কল্পনা করো, একটা সিংহ তোমার দিকে দৌড়ে আসছে– এখন মুখ কেমন করছো?
  • তোমাকে কেও একটা বড় গিফট বক্স দিল ,তার ভিতরে কি আছে সেটা দেখার জন্য কেমন উত্তেজনা অনুভব করছো, মুখটা তেমন করে দেখাও তো। 

এই খেলার মাধ্যমে তারা শেখে আবেগ অনুভূতি অনুযায়ী আমাদের মুখভঙ্গি কেমন হয়। 

খেলতে খেলতে শিশু আবেগ শেখা

২. নাচের মাধ্যমে অনুভূতি প্রকাশ (Dance Your Feelings)

শিশুর আবেগ শেখানোর আরেক মজার খেলা নাচ। শিশুরা যেন বিভিন্ন অনুভূতি তাদের শরীরের মাধ্যমে প্রকাশ করতে শেখে সেজন্য নাচ খেলাটা খেলতে পারেন। যেমন; খুশি হলে লাফানো, রাগ হলে গম্ভীর মুখে হাঁটা ইত্যাদি।এই খেলায় বাচ্চারা নিজের অনুভূতি নাচের মাধ্যমে প্রকাশ করবে।বিভিন্ন আবেগের জন্য ভিন্ন ভিন্ন ধরনের মিউজিক চালাতে পারেন। প্রতিটি আবেগের জন্য একেক রকম নাচ করতে বলুন। যেমন; 

ক্লান্ত নাচ: খুব নরম একটা মিউজিক চালান আর বাচ্চাকে বলুন, ধীরে ধীরে চলবে, হাত পা আলতো করে নাড়াবে, মুখে ঘুম-ঘুম ভাব আনবে। 

রাগী নাচ: রাগী নাচের সময় ঘরে জোরে তালে বাজানো গান ছাড়বেন আর বাচ্চাকে বলবেন, রুমের চারপাশে পা জোরে জোরে ঠুকে হাঁটবে, মুখে গম্ভীর ভাব রাখবে। 

আনন্দের নাচ: একটা খুশির সুন্দর গান চালাবেন আর বাচ্চাকে বলবেন, লাফিয়ে লাফিয়ে চলবে, মুখে বড় হাসি থাকবে, আর গানের তালে দৌড়াবে।

এছাড়াও সে যখন দুঃখ পায় তখন কেমন ভাবে নাচবে বা প্রিয় খেলনাটা হারিয়ে গেলে, সেই দুঃখ নাচে কেমন করে দেখাবে সেগুলো করে দেখাতে বলতে পারেন। এভাবে শিশু নিজেই অনুভব করতে শিখবে কোন পরিস্থিতিতে তার শরীর ও মুখ দেখতে কেমন লাগে ।

বাচ্চার জেদ কমানোর উপায়
শিশুর আবেগ শেখা কখন শুরু হয়

৩. ড্রয়িং বা আঁকিবুঁকির মাধ্যমে অনুভূতি প্রকাশ (Emotion Drawing) 

শিশুর আবেগ নিয়ন্ত্রণে বা শিশুকে শান্ত রাখতে আঁকাআঁকির ভূমিকা অনেকেই হয়ত জানেন। ড্রয়িং করার মাধ‍্যমে শিশুর আবেগ শেখানোর কাজটিও সম্ভব। 

বাচ্চাকে বলুন, “তোমার এখন কেমন লাগছে, তা ছবি এঁকে দেখাও। আঁকাআঁকি করার সময় খুব বেশি নির্দেশনা দিবেন না, বরং তাকে নিজের মতো করে ভাবতে দিন,এতে আঁকার মধ্যে তার সৃজনশীলতা প্রকাশ পাবে। শিশু তার অনুভূতি প্রকাশের জন্য নিজে থেকেই ভিন্ন ভিন্ন উপায় খুঁজে বের করবে। 

তাকে শুধু বলতে পারেন; তুমি এখন যেভাবে অনুভব করছো, সেটার একটা ছবি এঁকে দেখাও তো। এরপর ওদের কল্পনায় যেটা আসে, সেটা আঁকতে দিন।কেউ হয়তো রঙ দিয়ে শুধু গোল গোল বৃত্ত আঁকবে, কেউ কেউ বাড়ি বা গাছ, আবার কেউ কেউ শুধু লাল রং দিয়ে কাগজ ভরিয়ে দেবে। শিশু তার মনের আনন্দে যা অনুভব করবে তাই প্রকাশ করবে, তাই সে যাই আঁকুক না কেন, খুব প্রশংসা করবেন। 

এই খেলার মাধ্যমে শিশুরা শেখে কিভাবে এঁকে মনের ভাব প্রকাশ করা যায়, যেমন খুশি, ভয়, দুঃখ বা উত্তেজনা।

আরো একটা মজার খেলা হল গান শুনতে শুনতে আঁকা। গান শুনে তার কেমন অনুভূতি হচ্ছে সেটা আঁকতে বলুন। আপনি আগের নাচের খেলায় যেসব গান ব্যবহার করেছিলেন সেগুলো এখানেও ব্যবহার করতে পারেন। তাকে বলুন, এই গানটা শুনে তোমার কেমন লাগছে, সেটা তুমি আঁকো। বিভিন্ন ধরনের গান বাজাতে পারেন যেমন; সিনেমায় টেনশনের সময় যে ধরনের বাজনা ব্যবহার করে বা হঠাৎ ভয় দেখানোর জন্য বাজে, রুক্ষ বা কাঁপা বেহালার সুর (যেমন হাঙর আসার সময় বাজে), বা ধীরে বাজে এমন কোনো সুর যা মন খারাপ বা দুঃখের পরিবেশ তৈরি করে।

৪. তুমি কেমন অনুভব করতে?

শিশু যখন খারাপ বোধ করে শুধুমাত্র তখন তার সাথে আবেগ অনুভূতির কথা না বলে আনন্দের মুহূর্তে তা নিয়ে কথা বলুন। শিশুর আবেগ শেখানোর বেশ কার্যকর উপায় হলো শিশুদের সঙ্গে অনুভুতি নিয়ে কথা বলা এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তারা কেমন অনুভব করে, তা জানতে চেষ্টা করা।

কিভাবে প্রশ্ন করে শিশুর আবেগ সম্পর্কে জানতে পারবেন তার কিছু উদাহরণ দেওয়া হলো;  

  • যদি এমন হতো, তুমি কেমন অনুভব করতে? যেমন: যদি 
  • তোমার প্রিয় খেলনাটা হারিয়ে যেত, তাহলে তোমার কেমন লাগতো?

     

  • যখন এটা ঘটেছিল, তুমি কেমন অনুভব করেছিলে? যেমন ধরো, তুমি পড়ে গিয়ে ব্যথা পেয়েছিলে, তখন তোমার কেমন লেগেছিল?

     

  • এই বিষয়টা তোমার কেমন অনুভব করায়? যেমন, যখন কেউ তোমার পাশে চিৎকার করে, তখন তোমার কেমন লাগে?

     

  • এমন কোনো সময়ের কথা বলো যখন তুমি খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলে।

     

  • মা কী করলে তোমার খুব ভালো লাগে বা তুমি ভালোবাসা অনুভব করো?

এই প্রশ্নের উত্তরগুলো যদি সে দিতে পারে তাহলে সেটা তার বুদ্ধির বিকাশের জন্য খুব ভালো একটা চর্চা হবে। শিশু যখন ধীরে ধীরে নিজের অনুভূতির কথা মুখে বলতে শেখে তখন থেকে মূলত তারা নিজের আবেগকে বুঝতে শুরু করে, সেটা মুখে প্রকাশ করতে পারি এবং অন্যের অনুভূতি ও বুঝতে পারে। এই দক্ষতা তাদের স্বাস্থ্যকর মানসিক বিকাশের জন্য খুব দরকারি।

এই আলোচনার সময় তাদের চিন্তা করতে সাহায্য করুন, বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তারা কিভাবে অনুভব করে বা করেছিল সেটা বুঝতে সাহায্য করুন।এই খেলার মাধ্যমে তারা খুব ভালভাবে নিজের আবেগ বুঝতে পারে ও তা কিভাবে প্রকাশ করা যায় তা শিখতে পারে। তাই বাচ্চাদের জন্য এই খেলাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

শিশুর আবেগ শেখানোর খেলা

৫. কাগজের প্লেটে মুখ আঁকা (Paper Plate Faces)

শিশুর বুদ্ধির বিকাশ ও অনুভূতির প্রকাশ করার মাধ্যম হিসেবে সৃজনশীল কাজ (Creative Art)  বা ক্রাফটিং খুব দারুণ একটি উপায়। এর মাধ্যমে তারা তাদের অনুভূতিগুলো চোখে দেখা যায় এমন কোন আকৃতিতে রূপ দিতে পারে। 

প্রিস্কুল শিশু অর্থাৎ স্কুলে যাওয়ার ঠিক আগের বয়সী বাচ্চাদের জন্য এই খেলাই শিশুর আবেগ শেখার  সবচেয়ে সহজ একটি মাধ্যম। খেলাটা হলো, কাগজের প্লেটে মুখ আঁকা, যেখানে তারা বিভিন্ন আবেগের মুখ আঁকতে পারে।

শিশুকে একটি করে সাদা কাগজের প্লেট দিন।এরপর রঙ পেন্সিল, মার্কার, গ্লু, কাপড়, সুতা, বোতাম ইত্যাদি দিন যাতে তারা তাদের মতো করে মুখ আঁকতে পারে।তারপর তাকে প্লেটে নানা ধরনের মুখ আঁকতে বলুন যেমন; তুমি একটা খুশি মুখ আঁকো, তারপর বলুন রাগান্বিত মুখ আঁকো, এরপর ভীত মুখ, অবাক মুখ, দুঃখী মুখ ইত্যাদি।সব মুখ আঁকা হলে প্রতিটি প্লেটের নিচে কাঠি লাগিয়ে দিতে পারেন। এতে এগুলো দেখতে ছোট পুতুলের মতো লাগবে। এরপর বাচ্চারা এগুলো ব্যবহার করে অভিনয় বা নাটকের মতো খেলতে পারে।

৬. গল্পের মাধ্যমে শিশুর আবেগ শিক্ষা (Story Time)

গল্পের মাধ্যমে শিশুদের সব থেকে সহজে অনুভূতি শেখানো যায়।গল্পের বইয়ের মধ্যে হরেক রকমের চরিত্র থাকে,  তারা কখন কোন পরিস্থিতিতে কেমন অনুভব করছেন সেটা খুব সহজেই বাচ্চাকে বোঝানো যায়। সেই সঙ্গে শেখে খুব চমৎকার জীবন শিক্ষা। আপনি যখন রাতে ঘুমানোর আগে বা দিনের অন্য  যে কোন সময়ে গল্প পড়ে শোনান তখন শুধু গল্প না পড়ে চরিত্রদের অনুভব নিয়ে প্রশ্ন করুন।গল্প বলার ফাঁকে ফাঁকে থেমে  বিভিন্ন চরিত্র নিয়ে আলোচনা করুন। 

যেমন: এই চরিত্রটি এখন কেমন অনুভব করছে, ও কি খুশি হচ্ছে না রাগান্বিত? সে কেন এমন অনুভব করছে? তুমি হলে এমন অবস্থায় কেমন অনুভব করতে?

এইভাবে গল্পের মধ্য দিয়েই শিশু বুঝতে শিখবে নিজে কেমন অনুভব করে, আর অন্যরা কেন কিভাবে অনুভব করে।এভাবে তার মধ্যে সহানুভূতি ও অন্যের অনুভূতি বোঝার ক্ষমতা গড়ে ওঠে।ভাষার ব্যবহার ও চিন্তার গভীরতা বাড়ে। তাছাড়া শিশুরা গল্প শুনতে আরও মনোযোগী হয়।

আরো পড়ুন: শিশুর সাথে কথা বলব যেভাবে
আরো পড়ুন: শিশুকে কথা বলা শেখাবো যেভাবে

৭. বিভিন্ন অনুভূতির মুখ খোঁজা ( Feeling Faces)

শিশুর সাথে অবসর সময় খুব মজার একটা খেলা খেলতে পারেন সেটা হল বিভিন্ন ম্যাগাজিন বা গল্পের বই থেকে মুখ খুঁজে বের করে সেই মুখ দেখে বাচ্চার কি মনে হচ্ছে সেটা জানতে  চাওয়া অর্থাৎ মুখটার অনুভূতি কী, সে কি খুশি ? না দুঃখী? নাকি রাগান্বিত? নাকি উত্তেজিত?  ম্যাগাজিন থেকে মুখগুলো কেটে বের করুন এবং আবেগ অনুযায়ী ভাগ করুন যেমন; খুশির মুখ, দুঃখের মুখ, রাগান্বিত মুখ ইত্যাদি।শিশুর জন্য এই খেলাটা খুব ইন্টারেস্টিং হবে, সেই সাথে আবেগ বুঝতে পারার দক্ষতা ও বাড়বে।

আপনি চাইলে এই মুখগুলো এটি বোর্ডেব্লু দিয়ে লাগিয়ে দিতে পারেন এতে একটি ছোট “Feeling Wall” তৈরি হবে।প্রাণীদের আবেগও অনেক সময় ছবিতে স্পষ্টভাবে বোঝা যায়। যেমন- একটি কুকুর দুঃখে ঝিম মেরে বসে আছে বা বিড়াল রেগে আছে , শিশুদের এসব আবেগ চিনতে উৎসাহ দিন।

এই খেলার মাধ্যমে শিশুর পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা বাড়ে। মুখ দেখে আবেগ চিনতে শিখে এবং বর্ণনা করার ক্ষমতা বাড়ে।

৮. অনুভূতির গান (Emotion Songs)

গান গাওয়া শিশুদের খুবই প্রিয়। তাই গান ব্যবহার করে আমরা সহজে তাদের আবেগ শেখাতে পারি।কিছু খুব মজার গান আছে যেগুলো আবেগ নিয়ে তৈরি, এবং এবং বাচ্চারা খুব আনন্দ নিয়ে এগুলো গাইতে ভালোবাসে। সেগুলো হলোঃ 

If You’re Happy:

“ইফ ইউ আর হ্যাপি অ্যান্ড ইউ নো ইট” গানটির একটি ভার্সন আছে Super Simple Songs-এর, যেখানে আরও অনেক আবেগ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আপনি চাইলে এগুলো ব্যবহার করতে পারেন, বা নিজের মতো করে গাইতে পারেন। 

If You’re Happy | Noodle & Pals | Songs For Children

If you’re happy happy happy, clap your hands.
If you’re happy happy happy, clap your hands.
If you’re happy happy happy, clap your hands, clap your hands.
If you’re happy happy happy, clap your hands.

If you’re angry angry angry, stomp your feet.
If you’re angry angry angry, stomp your feet.
If you’re angry angry angry, stomp your feet, stomp your feet.
If you’re angry angry angry, stomp your feet.

If you’re scared scared scared, say, “Oh no!”
If you’re scared scared scared, say, “Oh no!”
If you’re scared scared scared, say, “Oh no!” say, “Oh no!”
If you’re scared scared scared, say, “Oh no!”

If you’re sleepy sleepy sleepy, take a nap.
If you’re sleepy sleepy sleepy, take a nap.
If you’re sleepy sleepy sleepy, take a nap, take a nap.
If you’re sleepy sleepy sleepy, take a nap.

If you’re happy happy happy, clap your hands.
If you’re happy happy happy, clap your hands.
If you’re happy happy happy, clap your hands, clap your hands.
If you’re happy happy happy, clap your hands.

This is a Happy Face: 🙂

এই গানটি শিশুদের বিভিন্ন আবেগের সাথে খুব সুন্দর করে পরিচয় করিয়ে দেয়। এটি শেখায় আমরা বিভিন্ন পরিস্থিতিতে কেমন অনুভব করি তা আমাদের মুখের অভিব্যক্তি দেখে বলে দেয়া যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *